বই পরিচিতি
১৯১৫ সালে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনার দগদগে ক্ষত বুকে বয়ে চলেছে কিছু আর্মেনীয় পরিবার। তুর্কী সেনাবাহিনী কি আসলেই গণহত্যা চালিয়েছিল? নাকি কথাগুলো সবই ক্যাফে কন্সটানটিনোপলে চ্যাট করতে আসা মানুষগুলোর মনের ভুল? কীসের নেশায় ক্যাফে কুন্দেরায় চেয়ার পেতে বসে শ্রমবিমুখ মানুষগুলো?
নিজের জন্মদাত্রীকে কেন ‘খালা’ ডাকে আসিয়া? উত্তরটা জানা আছে বানু খালার। তবে কিছু কিছু সত্য উন্মোচন না করাই হয়ত ভালো। দুষ্টু ছেলের হাসিতে শরীরটা শীতল হয়ে যায় তার গভীর রাতে।
নিজের পরিবারের সত্য উন্মোচন করতে ইস্তানবুলে এসেছে আরমানুশ চাখমাখচিয়ান, নাকি মায়ের আদরের এমি? কতটুকু উদ্ধার করতে পারবে হারানো অতীত? দাদীমা সুসানের কষ্ট লাঘব করতে পারবে সে? উদ্ধত দুর্বিনীত জেলিহা কাযাঞ্চি বুকের মাঝে বয়ে চলেছে কীসের ব্যথা? ছেলের জন্য রাঁধা আশুরে কি সত্যিই সৌভাগ্য বয়ে নিয়ে এলো কুলসুমের জন্য?
প্রশ্নগুলোর উত্তর জানাটা জরুরী। তারচেয়েও জরুরী একটা কথা, জীবনের গোটা ব্যাপারটাই একটা কাকতাল মাত্র!