ঋচীক ট্রেনে বহরমপুর থেকে ফেরার পথে আত্মহত্যায় উদ্যত একটি অদ্ভুত মেয়েকে বাঁচায়। পরে জানতে পারে মেয়েটির নাম মুনমুন এবং সে মানসিক রােগী। ঋচীক ভালবেসে ফেলে মুনমুনকে। তার টানেই যাতায়াত শুরু করে এক মেন্টাল নার্সিং হােমে। ধীরে ধীরে সেখানকার মনােরােগীদের প্রতি সহানুভূতিসম্পন্ন হয়ে পড়ে ঋচীক । তাদের জন্যে কিছু করতে চায় সে। এদিকে প্রতিবেশী এবং অভিভাবক কাকাবাবু তাঁর মেয়ে তিতলির সঙ্গে বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ঋচীকের। কিন্তু ঋচীক সেই অভিপ্রায়ে সায় দিতে পারেনি। কাকাবাবুর সঙ্গে তার সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেল। প্রায় একই সময়ে ঋচীকের বিজনেসপার্টনার সুমিতাভ চরম আঘাত করে। আর মুনমুন সুস্থ হয়ে বহরমপুরে ফিরে যায় ঋচীককে কিছু না বলে। এতগুলাে আঘাতে ঋচীক নিজেই কি শেষপর্যন্ত মনােরােগী হয়ে পড়ল ? তারই কথা এই উপন্যাসে।।
Related products
12% ছাড়
সাহিত্য
15% ছাড়
15% ছাড়
সাহিত্য
15% ছাড়
সাহিত্য
15% ছাড়
সাহিত্য
15% ছাড়
সাহিত্য
15% ছাড়
30% ছাড়
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়