কাহিনি সংক্ষেপ
বাগদাদ পতনের পর দু’টি ছেলে ‘সিটি জু’ থেকে মালামাল লুট করে।
তবে তার চাইতেও বড় ব্যাপার- কিছু মূল্যবান এবং বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির প্রাণী সেখান থেকে পশ্চিমাদের হাতে চলে যায়।
জু’র অভ্যন্তরে আবিষ্কৃত হয় গোপন ল্যাবরেটরি। যার খবর কেউ জানে না, তবে উদ্দেশ্য পরিষ্কারঃ পৃথিবীকে পালটে দেয়া!
সাত বছর পর লুইজিয়ানার ভেটেরিনারিয়ান লোরনা পোল্ক তদন্তে নামে।
ঝড়ে বিধ্বস্ত এক ট্রলারে অদ্ভুত এক কার্গো খুঁজে পায়, দেখতে পায় খাঁচায় বন্দী কিছু বিলুপ্তপ্রায় মূল্যবান প্রাণী। ট্রলারের ক্রু-রা হয় হারিয়ে গিয়েছে, নয়তো মারা গিয়েছে। প্রাণীগুলোর দেহে বড় ধরণের পরিবর্তন খুঁজে পায় সে। সবার দেহেই একই রকমের অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য!
পরিষ্কার বোঝা যায় এগুলো প্রকৃতির কাজ নয়, এতে ব্যবহৃত হয়েছে অবিশ্বাস্য রকমের উন্নত প্রযুক্তি!
সেই ট্রলার থেকে পালিয়েছে একটি পশু, অবিশ্বাস্য তার ছোটার গতি!
লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে সে, যে করেই হোক থামাতে হবে তাকে।
ইউএস বর্ডার পেট্রল এজেন্ট জ্যাক মেনার্ড, যার এক অন্ধকার অতীত আছে লোরনা পোল্কের সাথে; দু’জনে একসাথে নামল ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে।
অন্ধকার জলাভূমিতে শিকারে নামল জ্যাক আর লোরনা। দৃশ্যপটে এলো ‘আয়রন ক্রিক,’ যাদের সবচেয়ে বড় গুণ- নির্মমতা।
লোরনা কি পারবে ইডেনের বেদীতে জন্ম নেয়া এই হুমকি থামাতে? না হলে পৃথিবীর তো বটেই, মানবজাতির ভিত নড়ে উঠবে শীঘ্রই!